শীতউষ্ণ তন্দুর
(১৩)
দ্রাক্ষাপারমিতা দূরে আজ্ঞাপারমিতাগাড়ি
দাঁড়ায়;অতীতদ্রাক্ষা প্লাবনে যায়,হুররে তন্দুরে পুড়ে
বর্তমান বুদ্ধতায় ফিরে এসে,সে আপাতত নিঃশ্বাস
অঘ্রাণ্য বাঁশের হরিণের।
বুদ্ধ তখন ম্যাজিক মাশরুম খাচ্ছে
ব্যাখ্যাপারমিতা দূরে হরিণ আনন্দ বোঝে।পরোক্ষ উঠানে
লালি গুরাস ফেটে ফেটে পড়ে।অবশ্য,’প্রথমেই
চোখকে তারস্বরে খুন করো’-
এই নির্দেশে আজ্ঞা ছিল গাঢ় ও প্রশস্ততম দিনে,রাতের
বুদ্ধ তখন ম্যাজিক মাশরুম খাচ্ছে
বুক কাটলে নৌকাষ্ঠে,আলগা মোচড়ে,এক নৌকাবৃত
নীরবতায় হেঁটে আসে গণিতের ফাঁকি,আমাদের দেখা;
একটা হ্যান্ডসফ্রি নক্ষত্র
ছুটে চলেছে
কচ ও ঠাকুমা দূরে,রক্ষা থেকে রেখায়
বুদ্ধ ম্যাজিক মাশরুম খাচ্ছে
তখন পাচনযন্ত্র ছাড়া আর কোনো সত্য নেই তাহার শরীরে
চংক্রমণের ভয় নেই উনুনাব্দে,পায়ে
দেখার বয়সি বুদ্ধের ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে আসছে
চলন্ত মাটির লাটিম
তার মীমাংসিত উর্বরতা খেয়ে
আমরা সকলে মিলে বুদ্ধ হচ্ছি এক গ্রাম উর্বরতার
আস্ত নারী,রাখাইন পাহাড় ও রিফিউজি ক্যাম্পের টোপ ফেলে
আমরা অপেক্ষা করছি পরবর্তী হোলটাইমার
বুদ্ধের।
Energy beyond aggression......